১. ভৌগলিক অবস্থানের উর্ধ্বে সামাজিক নতুন বিন্যাস যার মাধ্যমে দূরের মানুষের সাথে তাৎক্ষনিক যােগাযােগ এবং সম্পর্ক স্থাপন সম্ভব। এই সামাজিক সম্পর্কের মধ্যে ক্ষমতার নতুন বিন্যাসও তৈরি হচ্ছে।
২. বিশ্বব্যাপী সামাজিক সম্পর্কের এবং বিনিময়ের ব্যাপ্তি, গভীরতা, গতি এবং প্রভাব ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে।
৩. নতুন নেটওয়ার্ক এবং যােগাযােগের ‘গ্রন্থি’ সৃষ্টি হচ্ছে। অনেক সমাজবিজ্ঞানী একে জ্ঞানভিত্তিক সমাজব্যবস্থা বলে অভিহিত করেছেন। যদিও পশ্চিমা দেশসমূহে এর উৎপত্তি, তথাপি এটি ক্রমশ যােগাযােগ নেটওয়ার্কের মাধ্যমে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ছে।
৪. বিশ্বায়ন কোন একমুখী প্রক্রিয় নয়। দুটি বিপরীত বা অনেকের মতে, দ্বান্দ্বিক প্রক্রিয়া এর সাথে জড়িত। এর প্রথমটি হচ্ছে বিশ্বমুখীনতা বা Global যার মাধ্যমে বিশ্বের ভিন্ন ভিন্ন সমাজ প্রতিষ্ঠান এবং সংস্কৃতি সমরূপ ধারণ করে। অন্যটি হচ্ছে স্থানিকতা বা Local যার মাধ্যমে প্রান্তিক সমাজ, প্রতিষ্ঠান এবং সংস্কৃতি গুরুত্ব অর্জন করে এবং শক্তিশালী হয়। এর উদাহরণ হচ্ছে- বিলুপ্তপ্রায় ভাষাগুলির প্রতি এখন নতুন করে দৃষ্টিপাত করা হচ্ছে এবং সেগুলােকে সংরক্ষণ করা হচ্ছে।
বিশ্বায়নের মাধ্যমসমূহ জেনে নিন এখানে ক্লিক করে
Post a Comment